অথঃ সারমেয় কথা
Field Story
অঞ্জিরা সেনগুপ্ত
প্রায় ১১০০০ বছর আগে, আমাদের বর্তমান ঘনিষ্ঠ সঙ্গী কুকুরের আবির্ভাব হয়েছিল, সম্ভবত ধুসর নেকড়ের থেকে। সেই থেকে এখনও, প্রধানত খাদ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যেই আমাদের ধারেকাছে এদের আনাগোনা। তবে মানুষের উপর নির্ভরশীল হলেও এই দুই ভিন্ন প্রজাতির মধ্যে আবার আছে প্রচুর মিল। আমাদের যেমন আছে ঘরবাড়ি, তেমনি তাদের আছে নিজস্ব এলাকা। আমাদের মতো তাদেরও আছে সংসার এবং সেই সংসার ধর্ম পালনের দায়িত্ব। আর তার সাথে আছে প্রতিবেশীদের সাথে নিত্য দন্দ্ব। এই পাঠ্যে তুলে ধরা হল এদেরই রোজনামচার কিছু অংশ।
Tweet
মানুষের প্রাচীনতম পোষ্যের সম্বন্ধে কথা উঠলে প্রথমেই মনে আসে যাদের, তারা হলো আমাদের অতি পরিচিত সারমেয় মানে কুকুর। সেই পঞ্চপাণ্ডবের সাথে স্বর্গের রাস্তার সঙ্গী হওয়া থেকে আজকের বাড়িতে বাড়িতে তাদের নিত্য উপস্থিতি। বৈজ্ঞানিকদের মতে এই সহ-বিবর্তন (co-evolution) শুরু হয়েছিল আজ থেকে প্রায় ১১০০০ বছর আগে। মনে করা হয়, শারীরিক পরিশ্রম করে শিকার করার থেকে মানুষের ফেলে ছড়িয়ে খাওয়া মাংসে ভাগ বসানো সুবিধাজনক হওয়ায় কুকুরের আদিম জনক মানুষের গোষ্ঠীর কাছে কাছে থাকা আরম্ভ করে। তারপর মানুষও এই কুকুরকেই নিয়ে যেতে শুরু করলো শিকারে। তাদের ঘ্রাণশক্তি কাজে লাগিয়ে শিকার সুবিধের যে। সেই থেকে শুরু হয় এই দুই ভিন্ন প্রজাতির একসাথে পথ চলা। কিন্তু এত বছরের সহাবস্থানের পরেও আমরা ঠিক কতটা জানি এদের সম্পর্কে? আধুনিককালে অল্পবিস্তর গবেষণা শুরু হলেও তা হয় প্রায় সম্পূর্ণই বাড়িতে পোষা বিদেশি ব্রিড এর উপরে। অথচ গোটা পৃথিবীর প্রায় ৭৫% কুকুর থাকে (প্রধানত ভারতবর্ষ, ব্রাজিল, তাইওয়ান, ফিলিপিন্স এর) রাস্তায়। তাদের আছে নিজস্ব গোষ্ঠী, সেখানে থাকার নিয়মকানুন। আবার আছে অন্য গোষ্ঠীর সাথে নিত্য ঝামেলাও। কিন্তু সবকিছুর মাঝেও তাদের আদিম নির্ভরতা মানুষের উপর থেকে কমেনি তো বটেই, উপরন্তু বেড়েছে বৈকি। গবেষণায় দেখা গেছে, কুকুরের চাহনি আমাদের মস্তিষ্কে একটি বিশেষ হরমোন - অক্সিটোসিন (যা প্রেমের হরমোন নামেও পরিচিত), ক্ষরণের জন্য দায়ী। যেহেতু এখনো কুকুরেরা মানুষের উপরেই প্রধানত নির্ভরশীল খাবারের জন্য, তাই এও হল সহ বিবর্তনেরই আরেক প্রভাব। তাই একটি কুকুর যখন একটানা তাকিয়ে থাকে আমাদের বিস্কুট এর দিকে (বিজ্ঞানের ভাষায় একে বলে begging, তবে বিস্কুটের থেকে তারা বেশি পছন্দ করে মাংস), আমাদের পক্ষে একটা টুকরো না দিয়ে থাকা খুবই চাপের হয়ে যায়। কিন্তু তাদের এই গোষ্ঠীর দিকে একটু নজর দিলেই দেখা যায় তাদের জীবনটিও মোটেই সরলরেখার মতো নয়, বরং তাতে বলিষ্ঠ নিয়মের জিলিপিপ্যাঁচই বেশি।
কুকুর সাধারণত থাকে গ্রুপ বানিয়ে, নারী, পুরুষ, প্রাপ্তবয়স্ক, অপ্রাপ্তবয়স্ক সব মিলেমিশে। বছরে সাধারণত দুটি সময়ে বাচ্চাদের আবির্ভাব ঘটে, নভেম্বর-ডিসেম্বর এ এবং অল্প সংখ্যায় হলেও ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে। আর পাঁচটা একান্নবর্তী পরিবারের মতো তাদেরও সফল মানুষ, থুড়ি সফল কুকুর বানাতে মা এর সাথে হাত লাগায় মাসিমা, দিদিমারাও। এমনকি মা এর আচমকা মৃত্যু হলে, তাদের দুধও খাওয়ায় দলের অন্যান্য সদ্য মায়েরা। আবার এক মায়ের বাচ্চার অন্য মায়ের থেকে দুধ চুরির ঘটনাও আকছার দেখা যায়। বাচ্চাপ্রসব এবং তারপর প্রায় তিন সপ্তাহ মা থাকে বাচ্চাদের সাথে, তাদের আগলে রেখে। কিন্তু তারপর সে প্রায়শই বাইরে যায় খাবারের খোঁজ এ। তাই সমস্ত প্রসবস্থান (den) থাকে মনুষ্যবসতির খুব কাছেই (খাবার খোঁজার সুবিধের জন্য) কিন্তু আবার লোকচক্ষুর আড়ালেও (যাতে মায়ের অনুপস্থিতিতে কেউ বাচ্চা নিয়ে না চলে যেতে পারে)। প্রতিটা দলেরই একটি প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ মাঝে মাঝেই আসে এবং চেক করে যায় মা আর বাচ্চারা ঠিক আছে কিনা ডেন এ। কে এই পুরুষটি, সে কি আসলে এই বাচ্চাদেরই বাবা (কারণ মেটিং সিজন এ কুকুরেরা প্রায়সই নিজের টেরিটোরি/এলাকা এর বাইরে যায় অন্য গ্রুপের কুকুরদের সাথে মেটিং করতে), বাবা না হলে তার সাথে বাচ্চাদের আর মায়ের কি সম্পর্ক তা জানার জন্য আরো গবেষণার প্রয়োজন।
জন্মের পর থেকে ৬ মাস বয়স অব্দি এদের বলা হয় বাচ্চা (pup), ৬ মাস থেকে এক বছর হলে বলে জুভেনাইল (juvenile) আর এক বছরের উর্ধে, প্রাপ্তবয়স্ক (adult)। প্রাপ্তবয়স্করা বেশিরভাগ নিজেদের কাজেই ব্যস্ত থাকে যেমন - নিজেদের পরিষ্কার রাখা, মাছি তাড়ানো, খাবারের জন্য beg করা, অন্য কুকুরদের উপর নজর রাখা এবং ল্যাদ খাওয়া। তারা দলের অন্য সদস্যদের সাথে সরাসরি মেশেও কম। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় প্রাপ্তবয়স্করা এক জায়গায় জড়ো হয়ে শুয়ে বা বসে থাকে। কিন্ত জুভেনাইলরা আবার খেলাধুলো করে বেশি, তারা কম ধৈর্য্যশীল আর বেশি ছটফটে। এমনকি মাঝে মাঝে তারাই গিয়ে ঝগড়া লাগায় পার্শ্ববর্তী দলের সাথে। প্রতিটা কুকুরের দলেরই একটা নির্দিষ্ট এলাকা আছে যাকে বলে টেরিটোরি (territory)। এই এলাকা দখল এবং রক্ষণের জন্য দুই দলের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব কে না দেখেছে! আমরা বিরক্তও হই বটে। কিন্তু কুকুরেরা অন্য দলের সদস্যদের প্রতি এই আগ্রাসননীতি নিলেও নিজেদের দলের লোকেদের সাথে খুব কমই লিপ্ত হয় ঝগড়ায়। গত একবছর আমার কাজই ছিল আইসার কলকাতা ক্যাম্পাসের কাছাকাছি এরকম ৭ টা গ্রুপকে দূর থেকে দেখা (observation) আর তাদের আচার আচরণ নোট করা (তবে এনাদের ছোঁয়া বা খাওয়ানো নৈব নৈব চ। নাহলে আমার পেছনেই সারাদিন খাবারের খোঁজে ঘুরবেন এঁরা)। একে বলে ডেটা কালেকশন (data collection)। আমার একবছরে তথ্য সংগ্রহের পরেও আমি খুব কমই প্রত্যক্ষ করেছি দলের সদস্যদের মধ্যেই সংঘাত। বরং তারা খাবারের খোঁজে বেরোয় একসাথে (foraging), অন্যদলের সাথে ঝামেলাও করে গোষ্ঠীবদ্ধ হয়ে। কিন্তু তারা গ্রুপ মেম্বারদের প্রতি বেশি দেখায় ভালোবাসা যত না করে ঝগড়া। এমনই ফরেজিং এর একটা রোমহর্ষক গল্প আছে আমার ঝুলিতে।
রোজকার মতো সেই জ্যৈষ্ঠের দুপুরেও বেড়িয়েছি ডেটা কালেকশন এ হরিণঘাটা ডেয়ারির কাছে। কুকুরের দলটা সেদিন ফরেজিং করতে গেল সুরভি বাংলোর দিকে। ওদিকের গ্রুপটা আবার ছিল না। ফলে তেনারা মনের সুখে জলকেলী করলেন কোনো বাধা না পেয়ে। মাঝখানে অন্য দলের একটা কুকুরকে একা পেয়ে খানিকটা ডমিনেন্সও ঠুকে দিল সবাই মিলে। তারপর সেই কুকুর যখন তার পুরো দলবল নিয়ে হাজির হলো তখন সবাই দে চম্পট। একাকিনী বয়স্ক সদস্যা যিনি সবথেকে বেশি dominance দেখিয়েছিলেন, সেই FO (কাজের সুবিধার্থে আমরা প্রতিটি কুকুরকে এরকম কোড নাম দিয়ে থাকি), ঢুকলেন ধানখেতে। এদিকে আমার প্রি-মেটিং সিজনের (pre-mating season) এর ডেটা জুড়ে শুধুই অসক্রিয় বিহেভিয়ার (inactive behaviour)। দেখা গেছে কুকুরেরা সাধারণত ৭০% সময়ই এমন অসক্রিয় থাকে (অসক্রিয় মানে কিন্তু নিষ্ক্রিয় নয়। কারণ এই অসক্রিয় বিহেভিয়ার এর মধ্যেও কিন্তু অনেক বিহেভিয়ার আছে, যেমন : এদিক ওদিক তাকানো, মাছি তাড়ানো, গুটিসুটি মেরে বসে থাকা)। কুকুরগুলো হয় ল্যাদ খায়, নয়তো ঘুমোয়। আমি দেখলাম আজ মোক্ষম সুযোগ। আজ FO এর পেছনে ঘুরে পুরো হোম রেঞ্জ (home range, যেখানে কুকুর বাস করে না কিন্তু খাবার খুঁজতে অথবা ঘুরতে বেরোয়) দেখে আসবো। তো আমিও ঢুকলাম কনফিডেন্স নিয়ে। কিন্তু কুকুর তো আস্তে হাঁটে না, সে তো চলে লাফিয়ে লাফিয়ে (trot)। খানিক দূরে গিয়ে দেখি খাঁ খাঁ। কোথায় আর FO! এদিকে আমি ক্ষেতের মধ্যে গোলকধাঁধায় পড়ে। কাঁদো কাঁদো মুখে এদিক ওদিক চাইতেই দেখলাম FO ক্ষেতের মাঝে পায়ে চলা রাস্তায় দাঁড়িয়ে আমায় দেখছে। আনন্দে চোখে জল এসে গেলো। আমি তার পিছু নেওয়ার সাথে সাথে সেও হাঁটতে শুরু করলো (মনে রাখবেন এ হল লাফিয়ে হাঁটা, তার উপর আবার রাস্তায় কাদা)। আবার গেল হারিয়ে। আমি তো বেজায় ভয় পেয়ে শিব্রাম চক্কত্তিমশায়ের নাম জপ করে চলেছি, “আবার ছেড়ে চলে গেল নাকি? যদি আজ পথ না চেনায় তো আমার কি হবে?” খানিক হেঁটে আবার দেখি বাঁকের মুখে দাঁড়িয়ে FO তাকিয়ে আছে আমার দিকে।
এই ভাবে পুরো ক্ষেত চক্কর মেরে পৌঁছলাম একটু ফাঁকা জায়গায়। সেখানে আবার মাছ চাষ হয়, দুদিকে পুকুর কাটা আর তার মাঝের সরু রাস্তা। FO হেঁটে কিছু দূর যায় আর আমার দিকে তাকায়। রাস্তার ধারে মাঝে মাঝে একটা দুটো কুটির, চাষীভাইদের ঘুমোনোর জায়গা। সেসবও আজকে ফাঁকা। আমি সাঁতারও জানি না। পড়লে এই যাত্রায় কেউ রক্ষা করার থাকবে না। কিন্তু FO র কল্যাণে পৌঁছলাম চেনা জায়গায়। গোটা রাস্তা সে একটু করে লাফিয়ে গেল, তারপর আমার জন্য অপেক্ষা করলো। শেষমেষ যখন দেখতে পেলাম M. N. Saha এর চেনা রাস্তা, উল্লাসে তাড়াতাড়ি হাঁটতে গিয়ে খেলাম রাম হোঁচট। রাস্তার মাঝে বিনা কারণে একটা দড়ি বাঁধা, এদিক ওদিকে খাম্বা লাগিয়ে। FO তখনো আমার দিকে তাকিয়ে। তরিঘড়ি গিয়ে দেখি আবার আলের রাস্তা আর বড় রাস্তার মাঝ দিয়ে চলেছে সরু জলের ধারা। মাঝখানে একটা পাথর বসানো। একলাফে আমার পক্ষে নালা পার করা সম্ভব নয় (FO ততোক্ষনে লাফিয়ে ওপারে)। এদিকে জানিও না জল কতটা গভীর। FO আবার নিজের দলের অন্য সদস্যদের পেয়ে কাজে (পড়ুন sniffing the road) ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। কাদায় পিছলে পিসিমার মন্ত্র - মা কালি, জয় বজরংবলি, জয় বিষ্ণুমাতা (এক বছর আগেকার ঘটনা কিনা, আজকের হলে নির্ঘাত 'জয় শ্রীরাম' বলতাম, পাক্কা) আওড়াতে আওড়াতে পাথরে পা রেখে পার করা গেল নালা অবশেষে। ওপারে গিয়ে দেখি 'FO' আর পাত্তা দেয় না। সে নিজের মতো দলবল নিয়ে রাস্তা শুঁকতে শুঁকতে আর এদিক ওদিক দেখতে দেখতে হেঁটে ডেরায় ফেরত গেল। আমিও কাগজে ডেটা তুলতে তুলতে গেলাম ওদের পেছনে। এক বছরের ডেটা সংগ্রহের শেষে দেখলাম, কুকুরেরা যখন ফরেজিং করতে বেরোয়, তখন কিছু দূর এগোনোর পর ফিরে দেখে তাদের সাথীরা আসছে কিনা পেছনে। তাই ওইদিন খুব উল্লসিত হলেও পরে বোঝা গেলো, আমি স্পেশাল ছিলাম না। বরং, আমাকে হয়ত ওরা ওদের দলের সঙ্গীই ভেবেছিল।
কিন্তু সবসময় মানুষের সাথে এদের সম্পর্ক এত মধুর হয় না। বৈজ্ঞানিক তথ্য বলে ৬৩% কুকুরশাবক মারা যায় মানুষের হাতে, প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগেই। তাই ওরা ভয়ও পায় মানুষকে। এছাড়া দুমদাম ইটপাটকেল ছোঁড়া, লাঠির বাড়ি এমনকি লেজে কালিপটকা বেঁধে দেওয়ার ঘটনাও কিছু বিরল নয়। দেখা গেছে মানুষ খাবার খাওয়ালেও কুকুর সেই মানুষকেই বেশি ভরসা করে যে তাকে আদর করে (petting)। কারণ খাবারের সাথে সাথে তাকে মাঝে মাঝে মারও খেতে হয়। কিন্তু যে তার গায়ে হাত বোলায়, তার মারার সম্ভাবনা কম। আবার অনেক ক্ষেত্রে কুকুর ভয়ে বা পাগল হয়ে গেলে (এটি একটি ভাইরাসেই জন্য হয় যার নাম rabis) মানুষকে কামড়েও দেয়। তবে এই অপ্রত্যাশিত সংঘাত মানুষ আর সারমেয়ের মধ্যে কমাতে গেলে প্রয়োজন আরো বেশি গবেষণার। আইসার কলকাতাতেই ডক্টর অনিন্দিতা ভদ্র বিগত ১১ বছর ধরে কাজ করছেন রাস্তার নেড়ি কুকুর এবং তাদের গ্রুপ নিয়ে। কিন্তু আমাদের দরকার আরোও অনেক পক্ষপাতশূন্য উর্বর মস্তিস্কের, যারা খানিক সময় নিয়ে আমাদের এই নিকট প্রতিবেশীর জীবনশৈলী উন্মুক্ত করবে। তবেই আমাদের এই দুই ভিন্ন প্রজাতির সহাবস্থান হয়ে উঠবে অযাচিত সংঘাতহীন এবং প্রেমপূর্ণ।
Editor's Note: (Summary in English)
Dogs were the first animals to be domesticated, when nomadic tribes started adopting wolf pups, about 11,000 years ago, and the process of domestication eventually gave rise to dogs. From the ages of hunter-gatherers to today's civilization, these two species walked a long road side by side, and have been known to share a bond of friendship. But still, how much do we understand them? Not much.
In this piece, the writer has shared her fieldwork, experience as a behavioural biologist studying dogs. The piece is also a vivid scientific description of their behavior. The writer unraveled many unknown facts about dogs, ‘rules’ in ‘their’ society, ‘understanding’ among individuals, ‘duties’ of the leaders, ‘parenthood’ of the elders and different questions that we tend to miss out in plain sight. This has made this article by Anjra Sengupta, a recent graduate from IISER Kolkata, a perfect combination of nutrition and taste.
Bibliography
অঞ্জিরা সেনগুপ্ত এই বছর জুলাই মাসে আইসার কলকাতা থেকে বিএস্-এম্এস্ পাস করে আপাতত পিএইচডির সন্ধানে ব্যস্ত। বিগত এক বছর সে কাজ করেছে নেড়ি কুকুরের সংসার ধর্মের রহস্য উন্মোচনে। আর নিজের সংসার ধর্মের দায়িত্ব পালনের অবসরে তাকে কুরুশ বুনতে দেখা যায় আজকাল।
signup with your email to get the latest articles instantly